ডেইলি গোয়াইনঘাট ডেস্ক : : গোয়াইনঘাট উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য, রুস্তমপুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত সদস্য, রুস্তুমপুর ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক ও উপজেলা মুক্তি যোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সহসভাপতি মোঃ কামাল হোসেনকে জড়িয়ে চলমান সময়ে নামসর্বস্ব বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে বিভ্রান্তীমূলক সংবাদের প্রকাশের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিবাদ লিপিতে গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তুমপুর ইউপি সদস্য স্থানীয় খলামাধব গ্রামের বাসিন্দা কামাল হোসেন বলেন, ১৯৯৪ ইংরেজি থেকে রুস্তুমপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী পিরের বাজার (গরুঘাট) নিজ মালিকানাধীন কামাল রেষ্টুরেন্ট নামে একটি প্রতিষ্টানে অদ্যাবধি পর্যন্ত পরিচালনা করে আসছেন। এ ব্যাবসার পাশাপাশি তিনি ধীরে ধীরে পাথর সরবরাহের ব্যাবসার সাথে সম্পৃক্ত হন। পাথর সরবরাহ, পাথর মজুত করার সাথে সাথে বৈধ উপায়ে বালু উত্তোলন করে মজুত রেখে পরবর্তীতে সরবরাহ করে চলেছেন। দীর্ঘ দিনের হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে শরীরের রক্তে ঘাম ঝরিয়ে আজ এ অবস্থায় তার অবস্থান বলে ইউপি সদস্য কামাল মনে করেন। দুই যুগের অধিক সময় ধরে হাড়ভাঙ্গা খাটুনির কারণে আমার আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন নামসর্বস্ব অনলাইন নিউজ পোর্টাল আমাকে হেয়পতিপন্ন করার হীন স্বার্থে উদ্দেশ্যে প্রনোধীত ভাবে জড়িয়ে আমার মান সম্মান নষ্ট করার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমার বাড়ীর আঙ্গিনায় বঙ্গবীর-হাদারপার সড়কে চলমান কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান একটি রোলারমেশিনসহ আরো প্রয়োজনীয় জিনিস রেখেছেন যাহা সড়কের কাজে ব্যাবহারের জন্য।
কিন্তু অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদে ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠানের জনগুরুত্বপূর্ণ রোলারসহ প্রতিটি যন্ত্রের মালিক বানিয়ে দেওয়া হয়েছে আমাকে যাহা আইনের পরিপন্থি। তিনি বলেন উক্ত বিষয়গুলোর সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করেছেন। এছাড়াও আমার ব্যাংক একাউন্ট ব্যাপারে ৯/১০ টি একাউন্টের তথ্য দেওয়া হয়েছে। যদি কেউ তা প্রমান করতে পারে তাহলে তাকে পুরষ্কৃত করা হবে।
সেই সাথে তিনি আরোও বলেন, সংবাদপত্র হলো সমাজের দর্পন, কাউকে উদ্দেশ্য করে বা হ্যায় প্রতিপন্ন করতে বিভ্রান্তমুলক তথ্য প্রচারের উদ্দেশ্যে থাকলে জাতীর জন্য ঐ পত্রিকা বা পোর্টাল শুভনীয় নয়। সংবাদ প্রকাশে যে কোন সংবাদকর্মীকে বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যবহুল সংবাদ প্রকাশ করতে হবে। তা হলে দেশ ও জাতীর জন্য মঙ্গলময় বার্তা বয়ে আনবে বলে আমি বিশ্বাস করি।। বিঞ্জপ্তি।।