ডেইলি গোয়াইনঘাট ডেস্ক:: সারাদেশের ন্যায় সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় ভূমি-গৃহহীন পরিবার গুলোকে ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে পুরাতন ব্যারাকে ৪০ টি ঘর নতুনভাবে প্রস্তুত করে ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমিসহ গৃহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ জুন) বেলা ১১টায় গণভবন থেকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারা দেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তরের শুভ উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী’র জমি ও গৃহ হস্তান্তরের উদ্বোধনের পরই গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম’র সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় ভূমিহীন ও গৃহহীন ৪০টি পরিবারকে জমির কাগজ পত্র ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো সারা দেশের প্রায় অর্ধকোটি ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের জীবন বদলে দিয়েছে। একসময়ের ভূমিহীন ও গৃহহীন ঐসব পরিবারকে এখন আর অন্যের ঘরে বা ভাসমান অবস্থায় থাকতে হবেনা। তাদের মাথা গোঁজার নিশ্চিত আপন স্থায়ী ঠিকানা পেয়ে তারা খুশি। সরকারের দেওয়া এই সুবিধা পেয়ে তাদের চোখে-মুখে এখন স্বস্তির হাসি। সামাজিক মর্যাদা পেয়ে এখন ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছেন তারা। এছাড়াও সরকারিভাবে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের গড়ে তোলা হচ্ছে দক্ষ জনশক্তিতে। দেওয়া হচ্ছে ঋণসহায়তা অনেকেই এখন স্বনির্ভর। বাড়ির আঙিনায় শাকসবজির চাষ আবার কেউ হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল লালনপালন করছেন। একসময়ের নিঃস্ব, রিক্ত ও অসহায় অর্ধকোটি মানুষের স্থায়ী ঠিকানা নিশ্চিত করেছে ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প’। দেশের পিছিয়ে পড়া ছিন্নমূল মানুষকে পুনর্বাসন তথা অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূলধারায় আনার লক্ষ্য নিয়ে গৃহীত এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যার দৃষ্টি থেকে বাদ পড়েনি ভিক্ষুক, খেটে খাওয়া দিনমজুর, রিকশা-ভ্যানের চালকসহ সাধারণ শ্রমজীবী, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত নারী, শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী, কর্মহীন ও অসুস্থ এবং উদ্বাস্তু মানুষগুলোও। সমাজের অবহেলিত ও পিছিয়ে পড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তৃতীয় লিঙ্গ (হিজড়া), বেদে, দলিত, হরিজন, কৃষক, জেলে, তাঁতি, কামার-কুমার সবাই রয়েছেন প্রকল্পের সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীর তালিকায়। বিশ্বের সর্ববৃহত এই আশ্রয়ণ প্রকল্পটি ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ হিসেবে পরিচিত, যার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বে। পঞ্চম পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে আজ মঙ্গলবার আরও ১৮ হাজার ৫৬৬ গৃহহীন-ভূমিহীন পরিবারকে দেওয়া হয়েছে জমিসহ ঘর। মঙ্গলবার সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ ঘরগুলো হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আসলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ আলম স্বপন, ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম আম্বিয়া কয়েস, সহকারি কমিশনার (ভূমি) সাইদুল ইসলাম, উপজলো প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতা র্শীষন্দেু পুরকায়স্থ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো: আসলাম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আব্দুল হক, পূর্ব আলীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলামসহ জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।মঙ্গলবার (১১ জুন) বেলা ১১টায় গণভবন থেকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারা দেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তরের শুভ উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী’র জমি ও গৃহ হস্তান্তরের উদ্বোধনের পরই গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম’র সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় ভূমিহীন ও গৃহহীন ৪০টি পরিবারকে জমির কাগজ পত্র ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো সারা দেশের প্রায় অর্ধকোটি ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের জীবন বদলে দিয়েছে। একসময়ের ভূমিহীন ও গৃহহীন ঐসব পরিবারকে এখন আর অন্যের ঘরে বা ভাসমান অবস্থায় থাকতে হবেনা। তাদের মাথা গোঁজার নিশ্চিত আপন স্থায়ী ঠিকানা পেয়ে তারা খুশি। সরকারের দেওয়া এই সুবিধা পেয়ে তাদের চোখে-মুখে এখন স্বস্তির হাসি। সামাজিক মর্যাদা পেয়ে এখন ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছেন তারা। এছাড়াও সরকারিভাবে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের গড়ে তোলা হচ্ছে দক্ষ জনশক্তিতে। দেওয়া হচ্ছে ঋণসহায়তা অনেকেই এখন স্বনির্ভর। বাড়ির আঙিনায় শাকসবজির চাষ আবার কেউ হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল লালনপালন করছেন।একসময়ের নিঃস্ব, রিক্ত ও অসহায় অর্ধকোটি মানুষের স্থায়ী ঠিকানা নিশ্চিত করেছে ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প’। দেশের পিছিয়ে পড়া ছিন্নমূল মানুষকে পুনর্বাসন তথা অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূলধারায় আনার লক্ষ্য নিয়ে গৃহীত এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যার দৃষ্টি থেকে বাদ পড়েনি ভিক্ষুক, খেটে খাওয়া দিনমজুর, রিকশা-ভ্যানের চালকসহ সাধারণ শ্রমজীবী, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত নারী, শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী, কর্মহীন ও অসুস্থ এবং উদ্বাস্তু মানুষগুলোও। সমাজের অবহেলিত ও পিছিয়ে পড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তৃতীয় লিঙ্গ (হিজড়া), বেদে, দলিত, হরিজন, কৃষক, জেলে, তাঁতি, কামার-কুমার সবাই রয়েছেন প্রকল্পের সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীর তালিকায়। বিশ্বের সর্ববৃহত এই আশ্রয়ণ প্রকল্পটি ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ হিসেবে পরিচিত, যার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বে। পঞ্চম পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে আজ মঙ্গলবার আরও ১৮ হাজার ৫৬৬ গৃহহীন-ভূমিহীন পরিবারকে দেওয়া হয়েছে জমিসহ ঘর। মঙ্গলবার সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ ঘরগুলো হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আসলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ আলম স্বপন, ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম আম্বিয়া কয়েস, সহকারি কমিশনার (ভূমি) সাইদুল ইসলাম, উপজলো প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতা র্শীষন্দেু পুরকায়স্থ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো: আসলাম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আব্দুল হক, পূর্ব আলীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুলমঙ্গলবার (১১ জুন) বেলা ১১টায় গণভবন থেকে সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারা দেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও গৃহ হস্তান্তরের শুভ উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী’র জমি ও গৃহ হস্তান্তরের উদ্বোধনের পরই গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম’র সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় ভূমিহীন ও গৃহহীন ৪০টি পরিবারকে জমির কাগজ পত্র ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো সারা দেশের প্রায় অর্ধকোটি ভূমিহীন-গৃহহীন মানুষের জীবন বদলে দিয়েছে। একসময়ের ভূমিহীন ও গৃহহীন ঐসব পরিবারকে এখন আর অন্যের ঘরে বা ভাসমান অবস্থায় থাকতে হবেনা। তাদের মাথা গোঁজার নিশ্চিত আপন স্থায়ী ঠিকানা পেয়ে তারা খুশি। সরকারের দেওয়া এই সুবিধা পেয়ে তাদের চোখে-মুখে এখন স্বস্তির হাসি। সামাজিক মর্যাদা পেয়ে এখন ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছেন তারা। এছাড়াও সরকারিভাবে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের গড়ে তোলা হচ্ছে দক্ষ জনশক্তিতে। দেওয়া হচ্ছে ঋণসহায়তা অনেকেই এখন স্বনির্ভর। বাড়ির আঙিনায় শাকসবজির চাষ আবার কেউ হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল লালনপালন করছেন।একসময়ের নিঃস্ব, রিক্ত ও অসহায় অর্ধকোটি মানুষের স্থায়ী ঠিকানা নিশ্চিত করেছে ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প’। দেশের পিছিয়ে পড়া ছিন্নমূল মানুষকে পুনর্বাসন তথা অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূলধারায় আনার লক্ষ্য নিয়ে গৃহীত এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যার দৃষ্টি থেকে বাদ পড়েনি ভিক্ষুক, খেটে খাওয়া দিনমজুর, রিকশা-ভ্যানের চালকসহ সাধারণ শ্রমজীবী, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত নারী, শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী, কর্মহীন ও অসুস্থ এবং উদ্বাস্তু মানুষগুলোও। সমাজের অবহেলিত ও পিছিয়ে পড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তৃতীয় লিঙ্গ (হিজড়া), বেদে, দলিত, হরিজন, কৃষক, জেলে, তাঁতি, কামার-কুমার সবাই রয়েছেন প্রকল্পের সুবিধাভোগী জনগোষ্ঠীর তালিকায়। বিশ্বের সর্ববৃহত এই আশ্রয়ণ প্রকল্পটি ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে শেখ হাসিনা মডেল’ হিসেবে পরিচিত, যার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বে। পঞ্চম পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে আজ মঙ্গলবার আরও ১৮ হাজার ৫৬৬ গৃহহীন-ভূমিহীন পরিবারকে দেওয়া হয়েছে জমিসহ ঘর। মঙ্গলবার সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ ঘরগুলো হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আসলম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ আলম স্বপন, ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম আম্বিয়া কয়েস, সহকারি কমিশনার (ভূমি) সাইদুল ইসলাম, উপজলো প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতা র্শীষন্দেু পুরকায়স্থ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো: আসলাম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আব্দুল হক, পূর্ব আলীরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলামসহ জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। ইসলামসহ জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।