ডেইলি গোয়াইনঘাট ডেস্ক:: আগামী ১৭অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সিলেট জেলা পরিষদের নির্বাচন। নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে ইভিএম পদ্ধতিতে এতে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকরা এই নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন। এদিকে নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্য তোড়জোর দেখা যাচ্ছে প্রার্থীদের মধ্যে। তবে গোয়াইনঘাট উপজেলায় অন্যান্য সদস্য প্রার্থীদের থেকে হাতি প্রতিক নিয়ে ভোটের মাঠে আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন সুবাস দাস।এলাকার সচেতন ও অভিজ্ঞ মহলের ধারনা তিনি বিপুল ভোটে জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী হিসাবে নির্বাচিত হবেন। অন্য প্রার্থীদের থেকে ইতি মধ্য সুবাস দাস দলমত নির্বিশেষে সকলের আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন। সুবাস দাস ছোট বেলা থেকেই আ`লীগ রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে মানুষের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে তিনি গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে রয়েছেন। দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা পালনের পাশাপাশি উপজেলার সর্বশ্রেণীর মানুষের কাছে রয়েছে তার বেশ পরিচিতি। বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী ও সাহায্য মূলক সংগঠেনর প্রতি রয়েছে সুদৃষ্টি। সর্বোপুরি তিনি সাধারণ মানুষের কল্যানে নিবেদিত এক প্রাণ।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন স্থান ঘুরে জানাযায়, আগামী ১৭অক্টোবর অনুষ্ঠিত সিলেট জেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে গোয়াইনঘাট উপজেলায় ভোটের হাওয়া আরও জোরেশোরে বইতে শুরু করেছে। চায়ের দোকান, হোটেল-রেস্তোরা, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, খেলার মাঠ সবত্রই এখন প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা চলছে। উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী পেশাজীবী ও শুভাকাঙ্ক্ষীর তাদের ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুবাস দাসকে জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার পাশাপাশি দোয়া চেয়েছেন।
সুবাস দাস বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি নির্বাচিত হলে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে জেলা পরিষদের ১০নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে রুপান্তরিকত করার চেষ্টা করবো। তিনি এলাকার মসজিদ, মাদরাসা, মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাট উন্নয়ন, দুস্থ লোকদের সহায়তা, সেবামূলক গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি এলাকাবাসীর সুখে-দুখে পাশে থাকবেন বলেও ভোটারদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। তিনি ১৭অক্টোবর জেলা পরিষদ নির্বাচনে গোয়াইনঘাট উপজেলার সকল জন প্রতিনিধিদের কাছে ভোট এবং দোয়া চেয়েছেন।
