জৈন্তাপুর প্রতিনিধি:: সিলেটের জৈন্তাপুরে কোভিড-১৯ নবেল করোনা ভাইরাসের সংখ্যা ধীরে ধীরে বেড়ে শতকের দিকে যাচ্ছে। বর্তমানে জৈন্তাপুরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭২জন। তার মধ্যে মৃত্যু বরণ করেছে ১জন, সুস্থ্য হয়েছেন ৪০জন, নতুন নমুনা সংগ্রহ ৫ জন, ফলাফলের অপেক্ষায় আছে ৭৭জন। নমুনা প্রদানকারী ব্যক্তিরা মানষিক র্ভাসাম্যহীন হয়ে এধিক অধিক ছুটা ছুুটি করছে কবে আসবে রিপোর্ট।
জৈন্তাপুরে কোভিড-১৯ নবেল করোনা ভাইরাসের সংখ্যা ধীরে ধীরে বেড়ে শতকের দিকে যাচ্ছে। যার কারনে উপজেলা জুড়ে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে এক ধরনের আতংঙ্ক বিরজমান। অপরদিকে নমুনা দিতে আগ্রহ হারাচ্ছে সাধারণ নাগরিক সহ সচেতন মহল। তাদের দাবী বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে জানাযায় কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসের নমুনা সাধারণত ৪ থেকে ৫দিন কার্য্যকারীতা থাকে। কিন্তু কোভিড-১৯ আক্রান্তের নমুনা দিয়ে ১০হতে ১২দিন পেরিয়ে যাওয়ার পরে ফলাফল জানতে পারে। এজন্য অনেক সচেতন ব্যক্তিরা উপর্সগ থাকার পরও নমুনা দিতে আগ্রহ হারাচ্ছে। ফলে সচেতন মহলের দাবী ফলাফল প্রাপ্তিতে বিলম্বের কারনে মানুষ যে ভাবে আগ্রহ হারিয়েছে টিক তেমনি ভাবে করোনা ভাইরাসের আক্রান্তের সংখ্যা ঘাতক ব্যাধিরমত সর্বসাধারনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ার আশংকা রয়েছে। গত ১জুন হতে জৈন্তাপুর উপজেলা হতে প্রেরিত কোন নমুনা এখন পর্যন্ত সিলেটের ২টি ল্যাবে পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি সর্বশেষ ঢাকা থেকে ১০জুন পর্যন্ত রিপোর্ট আসে এর পরের নমুনাগুলো কোন ল্যাবে রয়েছে তাও জানা জায়নি। জৈন্তাপুর উপজেলায় বসবাসকারী সিলেটের বিভিন্ন হাসপাতাল হতে প্রায় ৫শত ব্যক্তির নমুনা প্রদান করে। তার মধ্যে মৃত্যু বরণ করেছে ১ জন, সুস্থ্য হয়েছেন ৪০ জন, নতুন নমুনা সংগ্রহ ৫ জন, ফলাফলের অপেক্ষায় আছে ৭৭ জন।
এবিষয়ে জানতে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ আমিনুল হক সরকার বলেন, ফলাফল পেতে বিলম্ব হচ্ছে যার কারনে অনেকেই এখন নমুনা দিতে আগ্রহ হারাচ্ছে। যারা আক্রান্ত হয়েছেন তাদের দ্বিতীয় দফা নমুনা প্রেরণ করে টেষ্ট জন্য পাঠালে রিপোর্টর জন্য মানষিক র্ভাসাম্যহীন হয়ে এধিক অধিক ছুটা ছুুটি করছে।